ঢাকা, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫, ৪ চৈত্র ১৪৩১

প্রশ্নের মুখে তারেকের নেতৃত্ব, দ্বিধাদ্বন্দ্বে বিএনপি নেতাকর্মীরা

সরোবর ডেস্ক 

 প্রকাশিত: জানুয়ারী ২৫, ২০২৪, ০৯:১৮ রাত  

বিএনপির রাজনীতি প্রসঙ্গে প্রথম আলোর প্রথম পাতার খবর-‘ব্যর্থতার দায় আসছে শীর্ষ নেতৃত্বের ওপর’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, সরকার বিরোধী এক দফার আন্দোলনে ব্যর্থতার পর বিএনপি নেতা কর্মীদের বড় একটি অংশের মধ্যে এখন মোটা দাগে দু‘টি বিষয় নিয়ে আলোচনা চলছে।

একটি হচ্ছে নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত কতটা সঠিক ছিল বা বর্তমান বাস্তবতায় গণআন্দোলনের মাধ্যমে ক্ষমতার পরিবর্তন সম্ভব কিনা। অন্যটি হল বিএনপির প্রধান নেতা তারেক রহমানের নেতৃত্বের সক্ষমতা ও দেশ-বিদেশে তার গ্রহণযোগ্যতার প্রশ্ন। দলটির অনেকে মনে করেন সমাজের গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং প্রভাবশালী মহলের মধ্যে তারেক রহমানের নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। তার প্রতি পার্শ্ববর্তী দেশের মনোভাব ইতিবাচক নয়। যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো তার ব্যাপারে কতোটা ইতিবাচক, সেই প্রশ্নেও আলোচনা রয়েছে দলটিতে।

সরকারের দিক থেকে নানা চাপ ও প্রলোভন সত্ত্বেও এখন পর্যন্ত বিএনপি ভাঙ্গেনি। তবে আন্দোলনে ব্যর্থতা নেতাদের পরস্পরের মধ্যে সন্দেহ অবিশ্বাস বাড়িয়েছে। বিশেষ করে কত ২৮ অক্টোবরের পর দলের তিন ধরনের পরিস্থিতি তৈরি হয়। মির্জা ফখরুল ইসলামসহ অনেক নেতা-কর্মী কারাবন্দী হন, কেন্দ্রীয় ও মাঠ পর্যায়ের বড় অংশটি আত্মগোপনে যায়। রুহুল কবির রিজভিসহ অল্প সংখ্যক নেতাকর্মীকে প্রকাশ্যে কর্মসূচিতে দেখা যায়।

এ পরিস্থিতিতে বিশ্লেষকদের অনেকে বলছেন, দলের ভেতরকার দুর্বলতাগুলো কাটিয়ে এবং বাইরের ঝুঁকি সামাল দিয়ে আগামী দিনের রাজনৈতিক সুযোগগুলো বিএনপি কতটা কাজে লাগাতে পারবে তার ওপর নির্ভর করছে দলটির ভবিষ্যৎ।

দীর্ঘদিন বিএনপির বন্ধ কার্যালয়গুলো খুলে দেয়া প্রসঙ্গে সমকালের প্রধান শিরোনাম-‘রুদ্ধদ্বার খুলছে, বিএনপি নেতাকর্মী দ্বিধাদ্বন্দ্বে’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, আত্মগোপনে থাকা বিএনপি নেতাকর্মীরা দ্বিধাদ্বন্দ্বের মধ্যেই ধীরে ধীরে মাঠে ফিরতে শুরু করেছে। সরকার পতনের এক দফা আন্দোলন করতে গিয়ে গ্রেফতার এড়াতে অনেক নেতাকর্মী রাজনীতির মাঠ ছেড়েছিল। এ পরিস্থিতিতে ঢাকায় কেন্দ্রীয় ও চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের পর এবার জেলা মহানগরসহ সারা দেশের দলীয় অফিসের তালাও খুলতে শুরু করেছে নেতাকর্মীরা।

ভোটের আগে গ্রেফতারের ভয়ে কার্যালয় তালা মেরে আত্মগোপনে চলে গিয়েছিল আন্দোলনরত বিএনপি নেতাকর্মী। এখন সরকার তথা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নমনীয় অবস্থানের কারণে এরই মধ্যে ৮২ সাংগঠনিক জেলার মধ্যে ৫৩ জেলার তালা খুলেছে নেতাকর্মীরা। এখনো ১৮ জেলার কার্যালয় বন্ধ রয়েছে। এর বাইরে ১১ জেলায় কোন কার্যালয় নেই।

ভোটের পর কোন কঠোর কর্মসূচিও দেয়নি দলটি। ফলে আগের মত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গ্রেফতারের তৎপরতা তেমন নেই। তবে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের চড়া দাম, কারাবন্দি নেতাকর্মীদের মুক্তি এবং অবৈধ সংসদ বাতিল করার দাবিতে দুই দিনের কালো পতাকা মিছিলের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপিসহ সমমনা বিরোধী দলগুলো।

নির্বাচন ঘিরে বিভিন্ন মামলা প্রসঙ্গে নিউ এইজের প্রধান শিরোনাম-‘Bail seekers from opposition, ruling parties crowd SC’-অর্থাৎ ‘বিরোধী ও ক্ষমতাসীন দলের জামিন প্রার্থীরা সুপ্রিম কোর্টে ভিড় করছেন’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ৭ জানুয়ারি সংসদ নির্বাচনের আগে ও পরে সহিংসতা সংক্রান্ত মামলায় আগাম জামিন চেয়ে বুধবার শত শত মানুষ হাইকোর্টে ভিড় করেছেন। যাদের বেশিরভাগই প্রধান বিরোধী দল বিএনপির নেতা-কর্মী। আইনজীবীদের দাবি, জামিন প্রার্থীদের মধ্যে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের অনেক নেতা-কর্মীও রয়েছে যারা আওয়ামী লীগের প্রার্থী। দলের ‘ডামি' প্রার্থীদের সাথে সহিংসতায় জড়ানোর মামলায় তাদের আসামি করা হয়েছে, যারা স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন।

বিএনপি বলেছে, গেল বছরের ২৮ জুলাই থেকে চলতি বছরের ২১ জানুয়ারি পর্যন্ত এক হাজার ১৮২টি মামলায় দলের মোট ২৭ হাজার ৫০৭ জন নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং আসামি করা হয়েছে লাখো নেতাকর্মীকে। এ সময় মোট ৩০ জন নিহত হন, যাদের বেশিরভাগই বিএনপি সমর্থক।

ইসলামপন্থী দলগুলোর বর্তমান অবস্থা নিয়ে দেশ রূপান্তরের প্রধান শিরোনাম- ‘মাঠের শক্তি ভোটে কাবু’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ইসলামপন্থি দলগুলোর মিছিল-সমাবেশে নেতাকর্মীদের যথেষ্ট উপস্থিতি দেখা যায়। বড় দলের সঙ্গে জোট করে একাধিক আসন পাওয়ারও নজির আছে। কিন্তু নির্বাচনি রাজনীতিতে পিছিয়ে পড়ছে তারা। ১৯৯০ সালে ছয়টি ইসলামপন্থি দল ইসলামী ঐক্যজোট নামে জোট করে। সেই জোট এখন নেই। দলগুলোতে ভাঙন হয়েছে। জোটের নামেই একটি দল এখন সক্রিয়।

ইসলামী ঐক্যজোট প্রথম নির্বাচন করে ১৯৯১ সালের পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে। এক সময় জোটটি বিএনপির সঙ্গেও বৃহত্তর জোট করে। কিন্তু গত তিন দশকের বেশি সময় পরে এসে তাদের মধ্যে ইসলামী আন্দোলন ছাড়া আর কারও ভোট তেমনভাবে বাড়েনি।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ইসলামি দলগুলোর কখনো ঐক্যবদ্ধ হতে পারেনি, পারবে বলে মনে হয় না। তারা বলছেন, ক্যাডারভিত্তিক রাজনীতিও দেশে শক্ত অবস্থা তৈরি করতে পারেনি। পারলে জামায়াত ইসলামী ভেঙে নতুন দল তৈরি হতো না।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনার অভাব ও রাজনীতিতে নিয়মতান্ত্রিকতা না থাকায় ভোটের মাঠে ইসলামি দলগুলো সুবিধা করতে পারছে না।

উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে কালের কণ্ঠের প্রধান শিরোনাম-‘সমাপ্ত প্রতিবেদন দেয়নি ২৯৩ প্রকল্প’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, দেশে গত চার বছরে সরকারের যেসব উন্নয়ন প্রকল্প শেষ হয়েছে এর মধ্যে ২৯৩টির সমাপ্ত প্রতিবেদন জমা দেয়নি সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো। অথচ এসব উন্নয়ন প্রকল্প শেষ হওয়ার তিন মাসের মধ্যে প্রকল্প সমাপ্ত প্রতিবেদন (পিসিআর) জমা দেওয়ার কথা।

২০১৯-২০ থেকে ২০২২-২৩ পর্যন্ত গত চার অর্থবছরে এক হাজার ১৮৭টি প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। পিসিআর জমা না হওয়ায় প্রকল্পগুলো পরিদর্শন করে প্রতিবেদন তৈরি করতে পারেনি পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়। এতে প্রকল্পের নানা দিক নিয়ে প্রান্তিক মূল্যায়ন ব্যাহত হচ্ছে। প্রকল্প বাস্তবায়নের সময় কোনো অনিয়ম-দুর্নীতি হয়েছে কি না, প্রকল্পের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কতটুকু পূরণ হয়েছে, ব্যয় কতটা বেড়েছে বা সময় কতটা বেড়েছে, এমন নানা বিষয় সরেজমিন পরিদর্শন করে খতিয়ে দেখা হয়।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পিসিআর নিয়ে গড়িমসি দিন দিন বাড়ছে। প্রকল্পের অনিয়ম ও দুর্নীতি ঢাকতে প্রকল্পসংশ্লিষ্ট কিছু কর্মকর্তা পিসিআর দিতে চান না। আমদানি রফতানি বাণিজ্য নিয়ে যুগান্তরের প্রধান শিরোনাম-‘২৫ হাজার কোটি টাকা কমেছে রাজস্ব আয়’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বৈশ্বিক সংকট ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে কয়েক মাসের রাজনৈতিক অস্থিরতার বিরূপ প্রভাব পড়ছে রাজস্ব খাতে। এমনিতে ডলার সংকটে এলসি খোলার জটিলতায় পণ্য আমদানি খাত সংকুচিত হয়েছে। অপরদিকে বিগত কয়েক মাসে ঘটে যাওয়া ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সৃষ্ট রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাও প্রভাব ফেলছে রফতানি কার্যক্রমের ওপর। অবরোধসহ নানা কর্মসূচির কারণে খুচরা ও পাইকারি ব্যবসায় অনেকটা স্থবিরতা নেমে আসে। ফলে এসব খাত থেকে কমেছে কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় রাজস্ব আদায়।

চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর এই ছয় মাসে লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রাজস্ব আহরণ ২৫ হাজার ৬৬০ কোটি টাকা কমেছে। গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধিও কমছে। রাজস্ব আহরণ কমার কারণে ভর্তুকি ও সুদ পরিশোধ নিয়ে চাপের মুখে পড়বে অর্থ বিভাগ এমন শঙ্কা করা হচ্ছে। এছাড়া ব্যয় নিয়ে একটি চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে। কারণ সরকারের আয় না বাড়লে ব্যয় সম্ভব নয়।

ব্যাংক লেনদেন নিয়ে বণিক বার্তার প্রধান শিরোনাম-‘ব্যাংকে অর্থ লেনদেন বেড়েছে ১৫ শতাংশ’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, দেশের ব্যাংক খাতে আমানতের প্রবৃদ্ধি কমে এসেছে। আট শতাংশের ঘরে আটকে আছে ব্রড মানির প্রবৃদ্ধি, যা আর বাড়ছে না। গোটা ব্যাংক খাতে রিজার্ভ মানির প্রবৃদ্ধিও ঋণাত্মক। যদিও বিপরীত চিত্র দেখা যাচ্ছে ব্যাংকের অর্থ লেনদেনে। চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) ব্যাংকগুলোয় লেনদেন বেড়েছে ১৫ শতাংশের বেশি। এ সময়ে চেক ক্লিয়ারিংয়ের মাধ্যমে লেনদেন কিছুটা কমলেও বেড়েছে ডিজিটাল সব মাধ্যমে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশে টাকার অবমূল্যায়ন হওয়ায় ডলারের দর বেড়েছে। এ কারণে একই পরিমাণ ডলার ক্রয়-বিক্রয়ে আগের চেয়ে বেশি অর্থের প্রয়োজন হচ্ছে। আবার উচ্চ মূল্যস্ফীতি বা জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় মানুষের আগের চেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হচ্ছে। একই পরিমাণ পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ে টাকার প্রয়োজন হচ্ছে বেশি। এসব কারণে ব্যাংক খাতে আমানতের বড় প্রবৃদ্ধি না হলেও অর্থ লেনদেন বাড়ছে।

বিমানবন্দর থেকে স্বর্ণ চুরির ঘটনা নিয়ে নয়া দিগন্তের প্রথম পাতার খবর-‘এবার রাঘব-বোয়ালদের খোঁজে দুদক’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টমসের লকার থেকে ৬১ কেজি স্বর্ণ চুরির ঘটনায় এবার রাঘব বোয়ালদের খোঁজে মাঠে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বিপুল এই স্বর্ণ চুরি বা গায়েবের ঘটনার চার মাস পরেও প্রকৃত রহস্য এবং জড়িত হোতাদের চিহ্নিত করতে পারেনি তদন্ত সংশ্লিষ্ট আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো।

প্রাথমিকভাবে কাস্টমস বিভাগের নিম্নস্তরের কিছু কর্মকর্তা চিহ্নিত ও গ্রেফতার হলেও পেছনের রাঘববোয়ালরা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়েছে। এরই মধ্যে ঢাকা কাস্টম, এনবিআর, পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ সিআইডির পর পিবিআই তদন্তের দায়িত্ব নিলেও তেমন অগ্রগতি দেখা যায়নি। এবার সেই আড়ালের রাঘব বোয়ালদের মুখোশ উন্মোচনে মাঠে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের গোয়েন্দা নজরদারিতে বেশকিছু নতুন তথ্যউপাত্ত পাওয়ার পর কমিশনের অনুমোদনক্রমে টিম গঠন করে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক। এরই মধ্যে অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে এনবিআর ও ঢাকা কাস্টম হাউজের পৃথক তদন্ত প্রতিবেদনসহ বিভিন্ন নথিপত্র তলব করা হয়েছে।

শীতের মৌসুমে কৃষি পরিস্থিতি নিয়ে দ্য ডেইলি স্টারের প্রথম পাতার খবর- ‘Winter chills bite farming hard’. অর্থাৎ, ‘শীতের প্রকোপ চাষাবাদ কঠিন করে তুলেছে’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, প্রায় তিন সপ্তাহ ধরে চলতে থাকা ঠান্ডা আবহাওয়া বিভিন্ন জেলায় ধান ও আলু চাষের ক্ষতি করছে। অন্যদিকে সবজি চাষীরা আশঙ্কা করছেন কুয়াশাচ্ছন্ন থাকার কারণে কীটপতঙ্গ তাদের ফসলের ক্ষতি করতে পারে।

এমনিতেই চাল ও সবজির দাম বাড়ন্ত। এর মধ্যে ফসলের ফলন খারাপ হলে পরবর্তীতে খাদ্যদ্রব্যের দাম আরও বেড়ে যাবে। ঠান্ডা ও কুয়াশার কারণে বোরো ধানের প্রায় অর্ধেক বীজতলা ইতিমধ্যেই নষ্ট হয়ে গেছে এবং চারা হলুদ হয়ে গেছে বলে কৃষকরা অভিযোগ করেছেন। আবহাওয়া আরো কয়েকদিন এভাবে থাকলে পুরো বীজতলাই নষ্ট হয়ে যাবে বল তাদের আশঙ্কা।

রংপুর, রাজশাহী ও সিলেট বিভাগে শীত বেশি থাকায় ওইসব অঞ্চলের কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন বলে কৃষি বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন। তথ্য সূত্র: বিবিসি নিউজ বাংলা

দৈনিক সরোবর/এএস