প্রেমের টানে নীলফামারীতে চীনা যুবক
প্রকাশিত: জুলাই ২১, ২০২৩, ০৬:৫৪ বিকাল

নীলফামারীতে প্রেমের টানে ছুটে এলেন চীনা যুবক লীন ঝানরুই (৫০)। এখানে এসে ইসলাম ধর্মগ্রহণের পর প্রেমিকা মিন্নি আকতার মিথুনের (২০) সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।
প্রেমিক লীন ঝানরুই চীনের গুয়ানডং শহরের চিশুয়ী টাউনের লীন সিংকের ছেলে। মিন্নি আকতার মিথুন নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরের কয়ানিজপাড়ার অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংক কর্মকর্তা একেএম মোস্তাফিজুর রহমানের মেয়ে।
গত মঙ্গলবার নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরের একটি কমিউনিটি সেন্টারে তাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, উত্তরা ইপিজেডের টিএইচটি-স্পেস ইলেকট্রিক্যাল কোম্পানিতে টেকনিশিয়ান হিসেবে কর্মরত ছিলেন চীনা নাগরিক লীন ঝানরুই। একই কোম্পানিতে চাকরিরত ছিলেন মিন্নি। গত ২০২২ সালের আগস্ট মাসে সৈয়দপুর শহরের একটি কমিউনিটি সেন্টারের এক সহকর্মীর বিয়ের অনুষ্ঠানে পরিচয় ঘটে লীন ঝানরুই ও মিন্নির। সেই পরিচয় থেকে গড়ে ওঠে প্রেম।
এর মধ্যে লীন ঝানরুইকে তার কোম্পানি বিশেষ কারণ দেখিয়ে নিজ দেশে পাঠিয়ে দেয়। কিন্তু প্রেমিকার টানে গত ঈদুল আজহার দুদিন আগে লীন ছুটে আসেন সৈয়দপুরে। তার পর গত ১৮ জুলাই লীন আদালতের মাধ্যমে ইসলাম ধর্মগ্রহণ করে মোহাম্মদ লাবীব নাম ধারণ করেন। ওই দিনেই শহরের অভিজাত একটি হোটেলে ১৫ লাখ ৫০ হাজার ৫০১ টাকা দেনমোহরে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন লাবীব ও মিন্নি।
এদিকে মিন্নির সহকর্মীরা জানান, তারা একই প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন এবং মোটরসাইকেলে প্রকাশ্যে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে বেড়াতেন। বিয়ের আগেই এ কারণে চাকরিচ্যুত হন। চাকরি হারিয়ে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলেন।
এ বিষয়ে মিন্নি আকতার মিথুন বলেন, আমার প্রেমের টানেই সে চীন থেকে বাংলাদেশে এসেছে এবং মুসলিম শরিয়া মোতাবেক বিবাহসম্পন্ন হয়েছে। চাকরি বড় বিষয় নয়, দুজনেই নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে সংসার গড়তে চাই। লাবীব যদি তার দেশে নিয়ে যেতে চায়, তা হলে অবশ্যই চলে যাব। বয়সের পার্থক্য প্রেমে কোনো বাধা নয়।
প্রেমের টানে নীলফামারীতে ছুটে এলেন চীনা যুবক লীন ঝানরুই (৫০)। এখানে এসে ইসলাম ধর্মগ্রহণের পর প্রেমিকা মিন্নি আকতার মিথুনের (২০) সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।
প্রেমিক লীন ঝানরুই চীনের গুয়ানডং শহরের চিশুয়ী টাউনের লীন সিংকের ছেলে। মিন্নি আকতার মিথুন নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরের কয়ানিজপাড়ার অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংক কর্মকর্তা একেএম মোস্তাফিজুর রহমানের মেয়ে।
গত মঙ্গলবার নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরের একটি কমিউনিটি সেন্টারে তাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, উত্তরা ইপিজেডের টিএইচটি-স্পেস ইলেকট্রিক্যাল কোম্পানিতে টেকনিশিয়ান হিসেবে কর্মরত ছিলেন চীনা নাগরিক লীন ঝানরুই। একই কোম্পানিতে চাকরিরত ছিলেন মিন্নি। গত ২০২২ সালের আগস্ট মাসে সৈয়দপুর শহরের একটি কমিউনিটি সেন্টারের এক সহকর্মীর বিয়ের অনুষ্ঠানে পরিচয় ঘটে লীন ঝানরুই ও মিন্নির। সেই পরিচয় থেকে গড়ে ওঠে প্রেম।
এর মধ্যে লীন ঝানরুইকে তার কোম্পানি বিশেষ কারণ দেখিয়ে নিজ দেশে পাঠিয়ে দেয়। কিন্তু প্রেমিকার টানে গত ঈদুল আজহার দুদিন আগে লীন ছুটে আসেন সৈয়দপুরে। তার পর গত ১৮ জুলাই লীন আদালতের মাধ্যমে ইসলাম ধর্মগ্রহণ করে মোহাম্মদ লাবীব নাম ধারণ করেন। ওই দিনেই শহরের অভিজাত একটি হোটেলে ১৫ লাখ ৫০ হাজার ৫০১ টাকা দেনমোহরে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন লাবীব ও মিন্নি।
এদিকে মিন্নির সহকর্মীরা জানান, তারা একই প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন এবং মোটরসাইকেলে প্রকাশ্যে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে বেড়াতেন। বিয়ের আগেই এ কারণে চাকরিচ্যুত হন। চাকরি হারিয়ে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলেন।
এ বিষয়ে মিন্নি আকতার মিথুন বলেন, আমার প্রেমের টানেই সে চীন থেকে বাংলাদেশে এসেছে এবং মুসলিম শরিয়া মোতাবেক বিবাহসম্পন্ন হয়েছে। চাকরি বড় বিষয় নয়, দুজনেই নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে সংসার গড়তে চাই। লাবীব যদি তার দেশে নিয়ে যেতে চায়, তা হলে অবশ্যই চলে যাব। বয়সের পার্থক্য প্রেমে কোনো বাধা নয়।
দৈনিক সরোবর/আরএস