ঢাকা, রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫, ২ চৈত্র ১৪৩১

অবরোধ থেকে বেরিয়ে ঘেরাও অসহযোগের চিন্তা বিএনপি’র

সরোবর প্রতিবেদক  

 প্রকাশিত: ডিসেম্বর ০৯, ২০২৩, ০৮:২১ রাত  

দেশ রূপান্তরের শিরোনাম: মানবাধিকার দিবসে বাধা দিলে ঘেরাও!  খবরে বলা হচ্ছে, রোববার বিশ্ব মানবাধিকার দিবসে পূর্বঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে রাজধানী ঢাকা এবং সারা দেশে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করবে বিএনপিসহ সরকারবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো।

রাজধানী ঢাকায় বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এই কর্মসূচি সামনে রেখে প্রস্তুতি নিচ্ছে ঢাকা মহানগর বিএনপি। দলটির নেতারা বলেছেন, তারা শান্তিপূর্ণভাবে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করবেন। কর্মসূচিতে ‘গুম, খুন, ক্রসফায়ার ও কারা নির্যাতনের শিকার’ দলের নেতাকর্মীদের পরিবারের সদস্যরা অংশ নেবেন। এ ছাড়া ঢাকা মহানগর বিএনপির নেতাকর্মীরা অংশ নেবেন।

শান্তিপূর্ণ এই কর্মসূচিতে বাধা দিলে কিংবা কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করা হলে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির এক সদস্য বলেন, হরতাল, অবরোধের কর্মসূচি থেকে বেরিয়ে আসার চিন্তাভাবনা চলছে দলের মধ্যে। আলোচনায় রয়েছে ঘেরাও, অসহযোগের মতো কর্মসূচি ঘোষণার। তবে কী কর্মসূচির ঘোষণা আসবে তা নির্ভর করছে বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে সারা দেশে মানববন্ধন কর্মসূচির দিন সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আচরণের ওপর।

ঢাকার 'দুর্গের দেয়াল' ভাঙত চায় বিএনপি দৈনিক সমকালের প্রধান শিরোনাম। এই খবরে বলা হচ্ছে, সরকার পতনের আন্দোলন আরো কঠোর করতে 'দুর্গের দেয়াল' হিসেবে পরিচিত ঢাকার আশপাশের জেলাগুলোতে নজর দিয়েছে বিএনপি। পুরো দেশ থেকে ঢাকাকে বিচ্ছিন্ন করতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিভাগের ১০ সাংগঠনিক ইউনিট ছাড়াও কুমিল্লাকে এর অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। চলমান আন্দোলন সফল করতে অন্য জেলাগুলোকেও টার্গেট করা হয়েছে। এসব ইউনিটে শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলতে বিভিন্ন পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে জোটের বাইরে থাকা সমমনা রাজনৈতিক দলকে নিয়ে বৃহৎ ঐক্যের প্ল্যাটফর্ম গড়ার সিদ্ধান্তও রয়েছে। তাতে জামায়াতে ইসলামীকেও গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।

দলের বেশ কয়েকজন সিনিয়র নেতা জানান, ২৮ অক্টোবর ঢাকায় বিএনপির সমাবেশ পণ্ড হয়ে যাওয়ার পর থেকে শুরু হওয়া এক দফার আন্দোলনকে চূড়ান্ত পর্যায়ে নিতে কাজ করছেন দলের হাইকমান্ড। ওই উদ্যোগের ফলে এরই মধ্যে বিভিন্ন জেলা ও মহানগরে আগের তুলনায় নেতাকর্মীর উপস্থিতি বাড়ছে। তবে তা সন্তোষজনক নয়। তবে এই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে পারলে খুব শিগগিরই আন্দোলনে ভালো ফল আসবে।

যুগান্তরের শিরোনাম আ.লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী সমঝোতায় বাধা। প্রতিবেদনটিতে বলা হচ্ছে, আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী ইস্যুতে আটকে আছে ১৪ দলের আসন সমঝোতা। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতা এড়াতে এবং অংশগ্রহণমূলক ভোটের স্বার্থে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিষয়ে নমনীয় আওয়ামী লীগ। অন্য যে কোনো নির্বাচনে ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থীদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান থাকলেও এবার ঠিক উলটো অবস্থানের ক্ষমতাসীনরা। এতেই বেকায়দায় পড়েছে আওয়ামী লীগের শরিকরা। তাদের দাবি-সমঝোতার আসনগুলোতে আওয়ামী লীগের কোনো স্বতন্ত্র প্রার্থী থাকবে না। এ বিষয়ে পূর্ণ নিশ্চয়তা চায় শরিকরা। ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে আসন নিয়ে আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক একাধিক বৈঠকে বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তুলেছেন তারা। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো ইতিবাচক ইঙ্গিত মেলেনি।

এদিকে হাইকমান্ড থেকে একাধিকবার বলা হয়েছে-দলের স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বসতে বলবেন না। দলীয় প্রার্থীদেরও প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচনেই জিতে আসতে হবে। এমন ঘোষণায় প্রায় প্রতিটি আসনেই আওয়ামী লীগের এক বা একাধিক স্বতন্ত্র প্রার্থী নেমেছেন ভোটের লড়াইয়ে।

রাজনৈতিক অস্থিরতায় স্বর্ণ চোরাকারবারিরা সক্রিয়! ইত্তেফাকের শিরোনাম। খবরে বলা হচ্ছে, রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে স্বর্ণ চোরাকারবারিরা সক্রিয় হয়ে উঠেছে। দেশের তিনটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রায়ই স্বর্ণ আটকের ঘটনা ঘটছে। আকাশপথে এ ধরনের চোরাচালানে মূল হোতার সহযোগী হিসেবে সিভিল অ্যাভিয়েশন ও শুল্ক বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পাশাপাশি বিমানবন্দরের নিরাপত্তাকর্মী, পুলিশ, আনসার ও বিমানবন্দরগুলোতে কর্মরত বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নাম মাঝেমধ্যেই প্রকাশ পায়। এর পাশাপাশি পাইলট, কো-পাইলট, এয়ারক্র্যাফট মেকানিক, সহকারী এয়ারক্র্যাফট মেকানিক, জুনিয়র টেকনিশিয়ান, শিডিউল বিভাগ, ক্লিনিং বিভাগ, ক্যাটারিং বিভাগ, অপারেশন ও ট্রেনিং বিভাগের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীর নাম আছে গোয়েন্দা প্রতিবেদনে।

শুক্রবার সকালে সিলেটে ওসমানী বিমানবন্দরে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইট থেকে ৩৪ কেজি স্বর্ণ উদ্ধারের পর বিষয়টি নিয়ে শুরু হয় তোলপাড়। বিমানবন্দর ও সিভিল অ্যাভিয়েশনের সিন্ডিকেট ছাড়া এভাবে স্বর্ণ পাচার করা সম্ভব নয়। মানবজমিনের শিরোনাম নাশকতার মামলা বাদী পুলিশ সাক্ষীও পুলিশ। এই প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, নাশকতার অভিযোগে বিরোধী নেতাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা পুরোনো মামলার বিচার চলছে দ্রুত গতিতে। গত তিন মাসে প্রায় অর্ধশত মামলায় সহস্রাধিক বিএনপি নেতাকর্মীকে সাজা দেয়া হয়েছে। গত বৃহস্পতিবারও দুই মামলায় ২৯ জন নেতাকর্মীকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এসব মামলার বড় অংশের ক্ষেত্রে দেখা গেছে, বাদী পুলিশের সদস্য, সাক্ষীরাও পুলিশের সদস্য।

আইনজীবীরা বলছেন, পুলিশ নিজেই এসব মামলায় একটি পক্ষ। আবার দেখা যাচ্ছে সাক্ষ্যও দিচ্ছেন পুলিশ সদস্যরা। কোনো স্বাধীন সাক্ষী নেই। এগুলো নজিরবিহীন ঘটনা। বিচার ব্যবস্থায় নতুন সংযোজন।

গত তিন মাসে বিএনপি চেয়ারপারসনের দুইজন উপদেষ্টা, একজন ভাইস চেয়ারম্যান, একজন যুগ্ম মহাসচিব, চারজন সম্পাদক ও সহ-সম্পাদক, তিনজন নির্বাহী কমিটির সদস্য, ঢাকা মহানগরের তিন শীর্ষ নেতা, যুব ও স্বেচ্ছাসেবক দলের পাঁচ শীর্ষ নেতা এবং জেলা পর্যায়ের কয়েকজন সিনিয়র নেতাকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেয়া হয়েছে।

প্রথম আলোর শিরোনাম, ঢাকায় ৫৫ মামলায় বিএনপির ৮৪৫ নেতা-কর্মীর সাজা। প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে, ঢাকায় সাম্প্রতিক কালে অন্তত ৫৫টি মামলায় বিএনপি এবং দলের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের ৮৪৫ নেতা- কর্মীর কারাদণ্ড হয়েছে। এর মধ্যে শুধু গত নভেম্বরেই ৩৩টি মামলায় অন্তত ৬১৫ জনের সাজা হয়। বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলাগুলোয় সাজা হচ্ছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে। এসব মামলার বেশির ভাগ ২০১৩ ও ২০১৮ সালে করা।

আদালত-সংশ্লিষ্ট সূত্র ও আইনজীবীদের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকার আদালতে আগস্ট মাসে ৩টি, অক্টোবরে ৬টি, নভেম্বরে ৩৩টি এবং ডিসেম্বরের প্রথম ৭ দিনে ১৩টি মামলায় বিএনপির নেতা- কর্মীদের সাজার তথ্য পাওয়া যায়। সেপ্টেম্বরে কোনো মামলায় সাজার খবর পাওয়া যায়নি। উল্লেখ্য, এটা শুধু তথ্য পাওয়া মামলার হিসাব। সাজাপ্রাপ্ত ৮৪৫ সংখ্যাটি একক ব্যক্তি নয়। এক ব্যক্তির একাধিক মামলায় সাজার ঘটনাও রয়েছে। আইনজীবীরা বলছেন, বিএনপির ১০ জনের মতো নেতা-কর্মী একাধিক মামলায় সাজা পেয়েছেন। আবার অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আদালতের রায়ে তিন শতাধিক আসামি খালাসও পেয়েছেন।

ইংরেজি পত্রিকা দ্য ডেইলি স্টারের শিরোনাম Who are giving us earthquake data অর্থাৎ ভূমিকম্পের ডেটা আমাদের কে দেয়? এই খবরে বলা হচ্ছে, সাম্প্রতিক কালে দেশে ছোট ছোট ভূমিকম্প ঘটছে। কিন্তু এ বিষয়ে সরকারিভাবে যে তথ্য দেওয়া হচ্ছে সেটি কোনো সিসমোলজিস্ট তৈরি করেন না, করেন একজন আবহাওয়াবিদ। ভূমিকম্পের পর যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থার (ইউএসজিএস) তথ্যই দেশের মানুষকে সরবরাহ করে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এর কারণ হলো, বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তরে ভূমিকম্প নিয়ে অভিজ্ঞ কোনো বিজ্ঞানীও নেই। এ কারণে ভূমিকম্প হওয়ার পরে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে ডেটা সংগ্রহ করা হয়। আবহাওয়া অধিদপ্তরের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা বলেছেন, ১৯৮৪ সালে তৈরি হওয়া অর্গানোগ্রামে ভূমিকম্পবিদ কিংবা ভূতত্ত্ববিদের পদ নেই।

সৌদি যাওয়া কর্মীদের ৪৯% ফেরত আসছে। এটি কালের কণ্ঠের শিরোনাম। খবরে বলা হচ্ছে, সরকারি হিসাবে চলতি বছরের ১১ মাসে সৌদি আরবে গেছেন চার লাখ ৫১ হাজার ৫০২ জন কর্মী। আর অভিবাসন গবেষণা সংস্থা রামরুর হিসাবে, সৌদি আরবে প্রতি মাসে যত কর্মী যান তার ১৪ শতাংশ দেশে ফেরত আসছেন। আর এক বছরের মধ্যে ফেরত আসেন ৪৯ শতাংশ কর্মী। তবে বিদেশে কর্মী পাঠানোর কাজে যুক্ত রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর সমিতি বায়রা বলছে, আগে কিছুটা এমন থাকলেও ফেরত আসার সংখ্যা এখন অনেক কম। সম্প্রতি কিছুটা সংকটে আছে সৌদি শ্রমবাজার। দেশটিতে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কর্মীদের সঙ্গে করা চুক্তি মানা হচ্ছে না। এতে কাজ না পাওয়া থেকে শুরু করে নানা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। ফলে অনেক কর্মীকে দেশে ফিরে আসতে হচ্ছে। এতে যে বিদেশগামী কর্মীরাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন তা নয়, এর প্রভাব পড়ছে প্রবাস আয়েও।

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় বলছে, দক্ষ কর্মী না পাঠানোর কারণেই এই সমস্যা তৈরি হচ্ছে। অভিবাসনসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মতে, এর জন্য দায়ী দুই দেশের রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো। সরকারকে দ্বিপক্ষীয় আলোচনার মাধ্যমে এর সমাধান করতে হবে।

গ্যাস সংকট নিয়ে বণিক বার্তার শিরোনাম তীব্র সংকটে শিল্প আবাসিক ও পরিবহন খাত। খবরটিতে দেখা যাচ্ছে, দীর্ঘদিন ধরেই শিল্প-কারখানায় উৎপাদন অব্যাহত রাখতে প্রয়োজনীয় চাপে গ্যাসের সরবরাহ না পাওয়ার অভিযোগ তুলছিলেন উদ্যোক্তারা। এখন এ সংকট আরো তীব্র হয়েছে বলে জানিয়েছেন তারা। তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে আবাসিক খাতেও। রান্নাবান্নার জন্য পর্যাপ্ত গ্যাস পাচ্ছেন না গ্রাহকরা। সিএনজি ফিলিং স্টেশনগুলোর বাইরে সিএনজিচালিত পরিবহনের ভিড়। দীর্ঘ সময় অপেক্ষার পরও গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না। শিগগিরই এ সমস্যার সমাধান হবে না বলে জানিয়েছেন পেট্রোবাংলা ও গ্যাস বিতরণ কোম্পানি তিতাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। তারা বলছেন, ভাসমান একটি এলএনজি টার্মিনাল বন্ধ থাকায় গ্যাসের সরবরাহ কমেছে।

পেঁয়াজ নিয়ে আজকের পত্রিকার শিরোনাম ভারত রপ্তানি বন্ধ করায় আরো চড়ছে পেঁয়াজের দাম। খবরে বলা হচ্ছে, ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি নিষিদ্ধ করেছে–এই খবরে আবার অস্থির নিত্যপণ্যটির বাজার। খবর রটার সঙ্গে সঙ্গেই দেশের বাজারে লাফ দিয়েছে দাম।

এই সুযোগ কাজে লাগাতে অতিমুনাফালোভী ব্যবসায়ীরা মজুত থাকা পেঁয়াজ গতকাল শুক্রবার বিক্রি করেছেন আগের দিনের চেয়ে ২০ থেকে ৩০ টাকা বেশি দামে। পাইকারি ও খুচরায় একই চিত্র। রাজধানীর খুচরা বাজারে গত বৃহস্পতিবার প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ১২০ টাকা ও বিদেশি পেঁয়াজ ১০০ টাকায় বিক্রি হয়। ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়ার খবরে গতকাল দেশি পেঁয়াজ ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা ও বিদেশি পেঁয়াজ ১২০ টাকা কেজি বিক্রি হয়। তথ্য সূত্র:বিবিসি বাংলা

দৈনিক সরোবর/এএস