দেশে এ বছর বেশি গরম পড়বে
প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২৫, ০৮:৩০ রাত

নিউ এজ পত্রিকার প্রধান শিরোনাম-Power cuts for long hours feared in summer.
এখানে বলা হয়েছে, অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় এ বছর বাংলাদেশে তুলনামূলকভাবে বেশি গরম পড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সেই সাথে, বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর বিপুল পরিমাণ বকেয়া বিলের কারণে দীর্ঘ সময় ধরে লোডশেডিংয়ের আশঙ্কা রয়েছে।
২০২৫ সালের সাতই জানুয়ারি পর্যন্ত ১২১টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের মোট বকেয়া বিল দাঁড়িয়েছে ৩৮ হাজার ৩৭৩ কোটি টাকা, যেখানে চলতি অর্থবছরের প্রায় অর্ধেক সময় এখনও বাকি।
গত অর্থবছরের শেষে, শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটানো ছাত্র আন্দোলনের এক মাস আগেই, বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর বকেয়া বিলের পরিমাণ ছিল ৪৪ হাজার ৩৩৮ কোটি টাকা।
ইনস্টিটিউট ফর এনার্জি ইকোনমিক্স অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল অ্যানালাইসিস-এর বাংলাদেশের প্রধান জ্বালানি বিশ্লেষক শফিকুল আলম বলেন, ‘বিশাল অংকের বকেয়া এবং বিদ্যুতের চাহিদা কমপক্ষে পাঁচ শতাংশ বৃদ্ধি পাওয়া একটি ভয়াবহ পরিস্থিতির হাতছানি দেয়। কোনো একটি সুপরিকল্পিত ব্যবস্থাপনা দিয়েও এই পরিস্থিতি সামাল দেওয়া কঠিন হতে পারে।’
নতুন নোটেও থাকছে শেখ মুজিবেরই ছবি—বণিক বার্তা পত্রিকার প্রধান শিরোনাম।
এখানে বলা হয়েছে, শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর শেখ পরিবারের সদস্যদের নামে গড়ে তোলা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের অর্ধশতাধিক স্থাপনার নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের ফ্যাসিবাদী শাসনের আইকন আখ্যা দিয়ে ভেঙে ফেলা হয়েছে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িটি, যা ছিল শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘর। ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়া হয়েছে তার অসংখ্য ভাস্কর্য ও ম্যুরাল। যদিও এখনও দেশের সবক'টি নোট ও স্মারক মুদ্রায় শোভা পাচ্ছে তার ছবি।
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আগামী ১৯ মার্চ বাজারে নতুন নোট ছাড়ার উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
৫, ২০ ও ৫০ টাকার এসব নতুন নোটেও থাকছে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি। ছোট এসব নোটের পাশাপাশি বাজারে ছাড়া ১০০, ২০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোটও বিদ্যমান ডিজাইনের বলে সংশ্লিষ্টরা নিশ্চিত করেছেন।
তবে পুরনো ডিজাইনের নতুন নোট বাজারে ছাড়া নিয়ে খোদ কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্মকর্তাদের মধ্যেও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান অবশ্য জানান, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হাতে এ মুহূর্তে বিপুল পরিমাণ ছাপানো নোট রয়েছে। ছাপানো এ নোটগুলো বাতিল করলে বিপুল অংকের অর্থের অপচয় হয়। আমরা এ অপচয় করতে চাচ্ছি না। এজন্য আগে ছাপানো নোটগুলোই ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বাজারে ছাড়া হবে।
তিস্তা বাঁচাতে উত্তরের পাঁচ জেলায় অবস্থান—প্রথম আলো'র প্রধান শিরোনাম। এই খবরটি আজ দেশের প্রায় সকল পত্রিকার প্রথম পাতায় এসেছে।
এখানে বলা হয়েছে, তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যা আদায় ও তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে গতকাল থেকে শুরু হয়েছে ৪৮ ঘণ্টার অবস্থান কর্মসূচি, যা আজও চলবে।
তিস্তা নদীবেষ্টিত পাঁচটি জেলার ১১টি স্থানে একসঙ্গে এ কর্মসূচি চলছে। 'জাগো বাহে তিস্তা বাঁচাই' স্লোগানে এ অবস্থান কর্মসূচি চলছে লালমনিরহাট সদর, রংপুর, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী, গাইবান্ধার বিভিন্ন স্থানে।
বিএনপির নেতাকর্মীদের পাশাপাশি নদীপারের হাজারো বাসিন্দা কর্মসূচিতে অংশ নেন। কর্মসূচিতে যোগ দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারাও।
তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলন কমিটির ডাকা এ অবস্থান কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আন্তর্জাতিক নদী হওয়া সত্ত্বেও তিস্তার পানি ইচ্ছেমতো আটকে রাখে বা প্রত্যাহার করে ভারত। তারা নদীতে বাঁধ দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে; কিন্তু বাংলাদেশের কৃষকেরা পানির অভাবে ফসল ফলাতে পারেন না। আবার বর্ষার মৌসুমে পানি ছেড়ে দিলে ভাঙে বসতবাড়ি, নষ্ট হয় ফসল।
‘নদী ও নদীপারের বাসিন্দাদের রক্ষায় সোচ্চার হতে হবে। ভারতকে বলতে হবে, 'আমার পানির ন্যায্য হিস্যা আমি চাই,'- যোগ করেন বিএনপি'র এই সিনিয়র নেতা।
৬৩ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভারাক্রান্ত ঢাকা— কালের কণ্ঠের প্রধান শিরোনাম।
এতে বলা হয়েছে, ঢাকার আয়তন মাত্র এক হাজার ৪৬৩ বর্গকিলোমিটার হলেও এই শহরে ৬৩টি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। এর মধ্যে সরকারি আটটি এবং বেসরকারি ৫৫টি বিশ্ববিদ্যালয়।
শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ই নয়, ঢাকার শতাধিক সরকারি-বেসরকারি কলেজেও যত্রতত্র অনার্স-মাস্টার্স কোর্স চালু করা হয়েছে। অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে আরও একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, রাজধানীতে অনেক বেশি স্কুল-কলেজ চোখে পড়ে। এখন এর সঙ্গে আরেকটি প্রতিষ্ঠান যুক্ত হয়েছে, সেটি হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) সূত্র জানায়, দেশে বর্তমানে শিক্ষা কার্যক্রম চালু থাকা মোট বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ১৭০। এর মধ্যে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ৫৫টি।
আর বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আছে ১১৫টি। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অর্ধেকেরও বেশি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরে।
অফিসার্স ক্লাবে ৪২৩ কোটির বিলাসী ব্যয়—দৈনিক আজকের পত্রিকার প্রধান শিরোনাম।
এখানে বলা হয়েছে, সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সংগঠন অফিসার্স ক্লাব। এই ক্লাবের জন্য রাষ্ট্রের ৪২৩ কোটির বেশি টাকা খরচ করে নির্মাণ করা হচ্ছে দু'টি অত্যাধুনিক ভবন।
একটি ক্লাবের জন্য শত শত কোটি টাকার সরকারি প্রকল্প কীভাবে অনুমোদন হলো, সেটি এখন বড় প্রশ্ন।
এই প্রকল্পে তিনটি সুইমিংপুল ও আনুষঙ্গিক উপকরণের জন্য প্রায় ৩০ কোটি টাকা, ১৪৫০ টন এসির জন্য ২৪ কোটি টাকা, বিদেশি ফার্নিচারের (আসবাব) জন্য সাত কোটি টাকা খরচের হিসাব অনেকেই অস্বাভাবিক মনে করছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতার বলেন, যে ধরনের ফার্নিচার কেনার দরকার, তা দেশে পাওয়া যাচ্ছে না। যে কারণে দরপত্রে বিদেশি ফার্নিচারের শর্ত দেওয়া হয়েছে। বড় কথা হলো, সবকিছু আমাদের হাতে না। যাদের জন্য কাজ করা হয়, তাদের চাহিদাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়।
মফস্বলের পেশাজীবীরাও আসছেন করের আওতায়—নয়া দিগন্তের প্রধান শিরোনাম।
এখানে বলা হয়েছে, এবার জেলা, উপজেলা ও গ্রামাঞ্চলে করজাল সম্প্রসারণ করছে সরকার।
এসব অঞ্চলে বসবাসরত ব্যবসায়ী, চিকিৎসক, আইনজীবীসহ সরকারি-বেসরকারি কর্মজীবীদের করের আওতায় নিয়ে আসা হচ্ছে।
এসব পেশার যারা কর দেয়ার মতো আয় করছেন, কিন্তু কর দিচ্ছেন না তাদের তালিকা করতে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
গতকাল ঢাকার ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে অর্থ মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত দ্বিতীয় অধিবেশন শেষে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) পরবর্তী দুই কিস্তির অর্থ একসাথে আগামী জুন মাসে পাওয়া যেতে পারে।
‘ডিসিরা আমাকে জানিয়েছেন গ্রামে অনেকে অনেক আয় করছেন; কিন্তু কর দিচ্ছেন না। আমরা এখন কর সংগ্রহ বাড়িয়ে রাজস্ব বাড়াতে চাই। এ বিষয়ে এনবিআর এখন উদ্যোগ নেবে।’
নেপথ্যে ফ্যাসিস্টের দোসররা— যুগান্তর পত্রিকার প্রধান শিরোনামে বলা হয়েছে, 'দেশের রপ্তানি আয়ের প্রধান উৎস গার্মেন্ট শিল্পকে পরিকল্পিতভাবে অস্থিতিশীল করে তোলা হচ্ছে। পাঁচই অগাস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এই অস্থিরতার নেপথ্যে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে বেক্সিমকো গ্রুপসহ বিদায়ী ফ্যাসিবাদ সরকারের পলাতক দোসররা।'
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এরা সবার কাছে আওয়ামী ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত।
এই অসন্তোষের জেরে গত সাড়ে পাঁচ মাসে বন্ধ হয়ে গেছে ১১৯টি কারখানা। এগুলোর মধ্যে আশুলিয়ায় ও গাজীপুরে ৪০টি, নারায়ণগঞ্জে ৩৬ এবং ঢাকা মহানগরীতে তিনটি কারখানা রয়েছে।
এছাড়া একই সময়ে গার্মেন্ট শিল্প এলাকায় এক হাজার ১৪৭টি অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে।
এগুলোর মধ্যে রয়েছে-৫২টি অগ্নিকাণ্ড, ৭৫ ভাঙচুর, রাস্তা অবরোধ ২৩৯, লুটতরাজ ৩, কর্মবিরতি ৭৭৮ এবং চুরির ঘটনা ১১টি।
সরকারের একটি সংস্থার প্রতিবেদন এবং যুগান্তরের নিজস্ব অনুসন্ধানে উঠে এসেছে এসব তথ্য।
শিক্ষার জঞ্জাল ঘোচাতেই নাভিশ্বাস— মানবজমিন পত্রিকার প্রধান শিরোনাম।
এতে বলা হয়েছে, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে অনিয়মই নিয়ম হয়ে ওঠা শিক্ষা খাতের জঞ্জাল সারাতে এখন হিমশিম খাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা প্রশাসনের।
একের পর এক দাবি নিয়ে শিক্ষা খাতের কর্মীদের আন্দোলন থামাতে ব্যতিব্যস্ত কর্মকর্তারা। যৌক্তিক দাবিগুলো মেনে নেয়ার পর সামনে নতুন দাবি।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পুরো খাত নিয়ে সংস্কার পরিকল্পনা নেয়া ছাড়া এই সমস্যা উতরানো যাবে না।
অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর প্রধান চ্যালেঞ্জ সামনে আসে পাঠ্য বইয়ের সংস্কার। সংস্কার করতে গিয়ে বছরের প্রায় দুই মাস পার হলেও এখনও অনেক শিক্ষার্থী হাতে বই পায়নি।
এ ছাড়া পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভিসি ও অন্যান্য পদে নিয়োগের বিষয়ও চ্যালেঞ্জ হয়ে আসে। এসব পদে নিরপেক্ষ লোক খুঁজে পেতে নাভিশ্বাস অবস্থা তৈরি হয়।
এর মাঝে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা আন্দোলন করছেন দশম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে। সেইসাথে, প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের চাকরিপ্রত্যাশীরা এখনও সড়কেই।
দুর্নীতি ধামাচাপা না দিতে ডিসিদের প্রতি নির্দেশনা—ইত্তেফাকের প্রধান শিরোনাম এটি।
এই প্রতিবেদনে আন্ডারস্ট্যান্ডিংয়ের মাধ্যমে হওয়া বড় দুর্নীতির খবর ধামাচাপা না দিতে জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) নির্দেশ দিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন। ডিসিরাও দুর্নীতির সঙ্গে আপস করবেন না বলে আশ্বাস দিয়েছেন।
গতকাল সোমবার ডিসি সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনের নিজ নিজ কর্ম-অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন সরকারের উল্লিখিত দুদক চেয়ারম্যান।
তিনি বলেন, ছোট ছোট দুর্নীতিগুলো বিকশিত হয়, আমরা খুব তাড়াতাড়ি খবর পাই। কিন্তু আন্ডারস্ট্যান্ডিংয়ের মাধ্যমে যে বড় দুর্নীতি হয়, সেগুলোর কোনো অভিযোগই আমরা পাই না। আমরা ডিসিদের বলেছি, বড় দুর্নীতির খবরগুলো যেন আসে। আমরা যেন দুর্নীতির খবরগুলো ধামাচাপা না দিই, না লুকাই। তারা আশ্বস্ত করেছেন, তারা এগুলো নিয়ে কাজ করবেন।
খুশি করতে না পারলেই কপাল পোড়ে মিলারের—সমকাল পত্রিকার প্রধান শিরোনাম।
এখানে বলা হয়েছে, খাদ্য অধিদপ্তরের চাল, আটা ও ময়দা কলের মালিকদের তালিকাভুক্তি নিয়ে চলছে ব্যাপক অনিয়ম।
খাদ্য মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের কিছু অসাধু কর্মকর্তা মিলেমিশে গড়ে তুলেছেন ঘুষ বাণিজ্যের সিন্ডিকেট। তাদের 'খুশি' করতে না পারলে আবেদন করলেও যোগ্য মিলারদের তালিকাভুক্ত করা হচ্ছে না। দিনের পর দিন ফেলে রাখা হয় আবেদন।
এমন ঘটনাও ঘটেছে, মিলার হিসেবে তালিকাভুক্ত হওয়ার পর চাহিদামাফিক 'খুশি' না করায় এক মিলারের অনুমোদনপত্র পরদিনই বাতিল করা হয়েছে।
আবার খাদ্য অধিদপ্তরের তালিকাভুক্তির জন্য জেলা খাদ্য কর্মকর্তার মাধ্যমে আবেদনের নিয়ম থাকলেও তা মানা হয়নি।
অসাধু কর্মকর্তাদের হাত করে সরাসরি খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বা সচিব বরাবর আবেদন করে তালিকাভুক্তির ঘটনাও ঘটেছে।
এতে তালিকাভুক্তির বাইরে থেকে যাচ্ছেন অনেক প্রকৃত মিলার। ফলে দেশে খাদ্য মজুতের সঠিক চিত্রও অনেক সময় আড়ালে থেকে যায়। এটি সরকার ও দেশের মানুষেরও ভয়াবহ সংকটে পড়ার ঝুঁকি তৈরি করছে।
টাস্কফোর্সের সুপারিশ নিয়ে সংশয়— দেশ রূপান্তরের দ্বিতীয় প্রধান শিরোনাম।
এখানে বলা হয়েছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের গঠিত টাস্কফোর্স কমিটি তাৎক্ষণিকভাবে সরকারের করণীয় বিষয়ে শতাধিক সুপারিশ করেছে।
কিন্তু টাস্কফোর্সের প্রতিবেদন কোনও উন্নয়ন পরিকল্পনা দলিল হিসেবে স্বীকৃত নয়। ফলে কোন মন্ত্রণালয় বা বিভাগ সুপারিশ বাস্তবায়ন করবে সে বিষয়ে কোনো দিকনির্দেশনা করা হয়নি।
তাই এটি বাস্তবায়নে কোনো মন্ত্রণালয়ের তাগিদ দেখা যাচ্ছে না। এমন পরিস্থিতিতে টাস্কফোর্স কমিটির সুপারিশ বাস্তবায়নে সংশয় দেখা দিয়েছে। সূত্র: বিবিসি নিউজ বাংলা
দৈনিক সরোবর/এএস