‘চাইলেই ছয় মাসে সম্ভব ভোটের প্রস্তুতি’
প্রকাশিত: অক্টোবর ৩১, ২০২৪, ০৯:৪০ রাত
যুগান্তরের প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করতে ভোটার তালিকা হালনাগাদ, সীমানা পুনর্নির্ধারণ, নতুন রাজনৈতিক দল নিবন্ধন এবং নির্বাচনি মালামাল সংগ্রহের মতো প্রস্তুতিমূলক কাজগুলো আবারও করতে হবে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়কে।
এসব কার্যক্রম একসঙ্গে পুরোদমে চালালে আগামী ছয় মাসে তা শেষ করা সম্ভব বলে মনে করেন নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা।
ওইসব কাজ শেষ করার পর নির্বাচনের তফশিল ঘোষণা করতে পারবে নতুন নির্বাচন কমিশন।
সাধারণত তফশিল ঘোষণার ৪৫-৬০ দিনের মধ্যে ভোটগ্রহণ হয়। সেক্ষেত্রে সরকার চাইলে আগামী বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করা সম্ভব।
তবে প্রস্তুতিমূলক কাজের সব কিছুই নির্ভর করছে অন্তর্বর্তী সরকার, রাজনৈতিক দলগুলো ও নিয়োগ পেতে যাওয়া নতুন নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তের ওপর।
কারণ সংবিধান এবং নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারে দুটি কমিশন কাজ করছে। ওই কমিশন দুটি যেসব সংস্কার প্রস্তাব দেবে, সেগুলো বাস্তবায়নের সঙ্গে নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কাজের সরসারি সম্পর্ক রয়েছে।
সংবিধান, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ও বিধিমালায় সংশোধনী আনা হলে সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি নিতে গেলে এই সময়সীমার হেরফের হবে।
সূত্র বিসিসি বাংলা