ঢাকা, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

‘দেশে বিশৃঙ্খলার পেছনে ইন্ধনদাতারা’

সরোবর প্রতিবেদক

 প্রকাশিত: নভেম্বর ২৯, ২০২৪, ০৮:৪৮ রাত  

নয়া দিগন্তের প্রধান শিরোনাম, ‘দেশে বিশৃঙ্খলার পেছনে রয়েছে ইন্ধনদাতারা’।

প্রতিবেদনে সেনাসদর আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে মিলিটারি অপারেশনস ডিরেক্টরেটের কর্নেল স্টাফ ইন্তেখাব হায়দার খানের বক্তব্য তুলে ধরা হয়।

দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় গত দুই সপ্তাহে সেনাবাহিনীর কার্যক্রম সম্পর্কে ধারণা দিতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

সেখানে সেনাবাহিনী দেশব্যাপী নানা ধরনের বিশৃঙ্খলার পেছনে ‘উদ্দেশ্যমূলক ইন্ধন’ দেখছে। দেশে অস্থিতিশীলতা তৈরি করাই এদের উদ্দেশ্য।

তবে এ ইন্ধনদাতা কারা, তাদের বলার মতো কোনো পরিচয় আছে কি না এবং তাদের উদ্দেশ্য কী সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো কিছু বলা হয়নি।

কিন্তু তারা কী চায় সেটা সবাই জানে বলে মন্তব্য করেছেন মি. খান।

তিনি বলেন, তারা দেশে একটা অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করতে চায়। ইন্ধনদাতারা সবসময় ছিল, থাকবে। কিন্তু আমরা যারা সাধারণ জনতা তাদের দায়িত্ব হচ্ছে ইন্ধনে প্ররোচিত না হওয়া।

প্রথম আলোর প্রধান শিরোনাম, ‘চাহিদামতো টাকা তুলতে পারবেন গ্রাহকেরা’।

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, অনিয়ম-দুর্নীতির কারণে যে ছয়টি বেসরকারি ব্যাংক তারল্য সংকটে রয়েছে, তাদের লেনদেন স্বাভাবিক করার উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

ব্যাংক ছয়টি হলো ন্যাশনাল ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক।

আমানতকারীরা এসব ব্যাংক থেকে যাতে চাহিদামতো টাকা তুলতে পারেন, তা নিশ্চিত করতে ইতোমধ্যে ব্যাংকগুলোকে ২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ধার দেওয়া হয়েছে।

ব্যাংকগুলোর আরো টাকার প্রয়োজন হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সেই সহায়তা দেবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর গ্রাহকদের একসাথে সব টাকা না তোলার অনুরোধ জানান।

তিনি আশ্বাস দিয়ে বলেন, যে ব্যাংকেই টাকা থাকুক না কেন, তা নিরাপদ থাকবে। ব্যাংকে থাকা আমানত নিরাপদ থাকবে, আমরা সেই মর্যাদা দেব। ব্যাংকে যে অস্থিরতা রয়েছে, তা থেকে আমরা বের হয়ে আসতে চাই।

সমকালের প্রধান শিরোনাম, ‘আলোচনায় ‘জাতীয় ঐক্য’ কীভাবে হবে স্পষ্ট নয়’।

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, কয়েক দিনের নৈরাজ্য মোকাবিলায় সরকার, রাজনৈতিক দল এবং ছাত্র নেতৃত্ব জাতীয় ঐক্যের কথা বললেও তা কীভাবে হবে এখনো স্পষ্ট নয়।

নির্বাচন, কূটনৈতিক সম্পর্ক, আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ নির্ধারণসহ নানা ইস্যুতে তাদের মতবিরোধ প্রকাশ্যে বেরিয়ে আসছে।

দলগুলোর অভিযোগ অন্তর্বর্তী সরকার কঠোর না হওয়ায় পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে না। যখন-তখন রাস্তা বন্ধ করে আন্দোলন ও বিশৃঙ্খলায় জননিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে। সাধারণ মানুষ অনিরাপদ বোধ করছেন। ধর্মীয় ইস্যু এবং হুটহাট দাবিতে কূটনৈতিক সম্পর্কেও প্রভাব পড়ছে।

শৃঙ্খলা না ফিরলে নির্বাচন বিলম্বিত হতে পারে। নৈরাজ্য দমনে সরকার শক্ত না হলে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের সমর্থনে ‘তৃতীয় পক্ষ' সুযোগ নিতে পারে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করে দলগুলো।

তাই নিজেদের মধ্যে অনৈক্য সৃষ্টি না করে ঐক্যের মধ্যে থেকেই সামনের দিকে এগিয়ে যেতে তাগিদ দেন তারা।

মানবজমিনের প্রধান শিরোনাম, ‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদে এক ব্যাংকে ১৪৫ জনের চাকরি!’

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ২০১১ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত মুক্তিযোদ্ধার ভুয়া গেজেট নম্বর বসিয়ে কর্মসংস্থান ব্যাংকের অন্তত ১৪৫ জন চাকরি নিয়েছেন। সকলেই বহাল তবিয়তে আছেন।

প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণিতে নিয়োগ পাওয়াদের কেউ কেউ এখন সহকারী মহাব্যবস্থাপক, সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার, প্রিন্সিপাল অফিসার, সিনিয়র অফিসার, অফিসার, সহকারী অফিসার ও ডাটা এন্ট্রি অফিসার পদে পদোন্নতি পেয়েছেন। কেউ কেউ দুই থেকে তিন বারও পদোন্নতি পেয়েছেন।

অনেকে পছন্দমতো নিজ জেলায় চাকরি করছেন। সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঝড়ের বেগে দ্রুত পদোন্নতি পাওয়া অনেকে কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন।

বাড়ি, গাড়ি, ফ্ল্যাট, প্লট কিনেছেন। আলিশান জীবন পার করছেন। বিদেশ ভ্রমণ করছেন।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, বিভিন্ন সময়ে নিয়োগ পাওয়াদের অধিকাংশই ছাত্র জীবনে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

কারও কারও পিতা-মাতাও আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন।

যুগান্তরের প্রধান শিরোনাম, ‘পুলিশের অবহেলাকে দুষছেন আইনজীবীরা’।

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় পুলিশের অবহেলাকে দুষছেন চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির নেতারা।

চট্টগ্রাম আদালতের ১৮৬ বছরের ইতিহাসে কোনো আসামির জামিন না দেওয়াকে কেন্দ্র করে আইনজীবী হত্যার মতো এমন ন্যক্কারজনক ঘটনা আর ঘটেনি।

পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আরও কঠোর হলে এ পরিস্থিতি এড়ানো যেত। পুলিশ শুরু থেকে ঢিলেঢালাভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছেন বলে তারা মন্তব্য করেন।

যে কারণে আশপাশে পুলিশের উপস্থিতি থাকা সত্ত্বেও আইনজীবীকে হত্যা করে ঘাতকরা বীরদর্পে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে।

এদিকে, বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দিনের মতো চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম হত্যার বিচার চেয়ে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন আইনজীবীরা।

মঙ্গলবার বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর মুক্তির দাবিতে আন্দোলন চলাকালে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।

ঢাকা ট্রিবিউনের প্রধান শিরোনাম, ‘July Revolution: Student leaders to launch new political party aiming at national election’ অর্থাৎ, ‘জুলাই বিপ্লব: ছাত্রনেতারা জাতীয় নির্বাচনের লক্ষ্যে নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন’।

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের সাফল্যের পর, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা একটি নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করার পরিকল্পনা করছেন এবং আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্য স্থির করেছেন।

যদিও দলের নাম ও নেতৃত্ব এখনো চূড়ান্ত হয়নি, সূত্র জানিয়েছে যে দলটি আগামী দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে প্রতিষ্ঠিত হবে।

সূত্রমতে, বর্তমানে প্রধান উপদেষ্টার উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী তরুণ উপদেষ্টারা, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সমন্বয়ক এবং জাতীয় নাগরিক কমিটির শীর্ষ নেতারা একসঙ্গে এই দল গঠন করবেন।

বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের তরুণ নেতাদের এই ছাত্র-নেতৃত্বাধীন উদ্যোগে অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে।

নতুন দলটি যুবনির্ভর হবে, যেখানে সিভিল সোসাইটির সদস্য এবং বিভিন্ন সামাজিক গোষ্ঠীর প্রতিনিধিরাও যুক্ত থাকবেন।

দল গঠনের পরও, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটি পৃথক সত্তা হিসেবে সক্রিয় থাকবে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সেপ্টেম্বর মাস থেকেই নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের বিষয়ে আলোচনা শুরু হয়।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা বিভিন্ন জেলা সফর শুরু করেন এবং প্রায় ১৫টি জেলায় কমিটি গঠন করেন।

কালের কণ্ঠের প্রধান শিরোনাম, ‘অসময়ে ভোক্তার ঘাড়ে করের বোঝা’।

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, নতুন করে ১০টি খাতের করছাড় তুলে দিয়ে বাড়তি ভ্যাট বসানোর উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।

এনবিআর মূলত রাজস্ব ঘাটতি কমাতে এ বাড়তি করের বোঝা চাপিয়ে অতিরিক্ত পাঁচ হাজার ৭৩০ কোটি টাকা আদায় করতে চায়।

কিন্তু করের বোঝায় এমনিতেই ভোক্তার হাঁসফাঁস অবস্থা। আগে থেকেই মানুষ লাগামহীন মূল্যস্ফীতির চাপে পিষ্ট সেখানে নতুন এ উদ্যোগ আরেক দফা পণ্যমূল্য বাড়িয়ে দেওয়ার ঝুঁকি তৈরি করছে।

বাজেটের আগেই নতুন করে চুনাপাথর, মোবাইল ফোন, সমুদ্রগামী জাহাজ, রেফ্রিজারেটর ও ফ্রিজার, পলিপ্রপাইলিন স্ট্যাপল ফাইবার, স্টেইনলেস স্টিল, স্যানিটারি ন্যাপকিন ও ডায়াপার, ফোর স্ট্রোক থ্রি-হুইলার, ইপিজেড ও অর্থনৈতিক অঞ্চলের শিল্পে ভ্যাটছাড় তুলে দিতে যাচ্ছে।

এমনকি এসবের কোনো কোনোটির ওপর বিভিন্ন হারে ভ্যাট ও সম্পূরক শুল্ক আরোপ করা হচ্ছে।

ব্যবসায়ী ও খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এতে ব্যবসা-বাণিজ্য আরো ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং ভোক্তাদের আরো বেশি দামে পণ্য কিনতে হবে।

দ্য ডেইলি স্টারের প্রধান শিরোনাম, ‘5 Edn institutions: Academic life of 40,000 in disarray’ অর্থাৎ, ‘৫ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: ৪০,০০০ শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন বিপর্যস্ত’।

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ঢাকার পাঁচটি প্রধান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গত এক সপ্তাহ ধরে সংঘর্ষের কারণে শিক্ষাকার্যক্রম বন্ধ রয়েছে, যার প্রভাব পড়েছে অন্তত ৪০,০০০ শিক্ষার্থীর উপর।

প্রতিষ্ঠানগুলো হলো: সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ, ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউট হাসপাতাল এবং সেন্ট গ্রেগরি হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ।

সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কার্যকর পদক্ষেপের না নেয়ায়, কবে এই প্রতিষ্ঠানগুলো স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে তা নিয়ে অনিশ্চয়তা থেকেই গিয়েছে।

রবিবার ও সোমবার এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা পৃথক সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে, যার ফলে শিক্ষাকার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়।

এ সংঘর্ষের কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সাতটি অধিভুক্ত কলেজের প্রথম এবং চতুর্থ বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষা স্থগিত করে।

এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানরা শিক্ষাকার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তারা অবকাঠামোগত ক্ষয়ক্ষতি দ্রুত মেরামত এবং স্থায়ী সমাধানের জন্য আহ্বান জানিয়েছেন।

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে দ্রুত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করে শিক্ষকদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংলাপের সুযোগ তৈরি করা জরুরি বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

নিউ এইজের প্রধান শিরোনাম, ‘Titas loses Tk 3,000cr amid rising system losses’ অর্থাৎ, ‘সিস্টেম লস বাড়ায় তিতাসের ৩,০০০ কোটি টাকার ক্ষতি’।

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় গ্যাস বিতরণকারী প্রতিষ্ঠান তিতাস গত অর্থবছরে প্রায় ৩,০০০ কোটি টাকার গ্যাস হারিয়েছে। এর কারণ সিস্টেম লস। যা আগের বছরের তুলনায় আরো বেড়ে গেছে।

২০২৩-২৪ অর্থবছরে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের সিস্টেম লস সাত দশমিক ৬৬ শতাংশে পৌঁছায়, যা ২০২২-২৩ অর্থবছরে ছিল পাঁচ দশমিক ২৮ শতাংশ।

তিতাস, ঢাকা এবং ময়মনসিংহের পাঁচটি অঞ্চলে প্রায় ৩০ লাখ গ্রাহককে গ্যাস সরবরাহ করে। বছরে মোট উৎপাদিত মোট গ্যাসের ৫৫ শতাংশ সরবরাহ করে তিতাস।

তবে বিশেষজ্ঞরা তিতাসের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে দুর্নীতি, গ্যাস চুরি এবং অদক্ষতার অভিযোগ তুলে আসছে।

পুরনো এবং ফুটো পাইপলাইনের কারণেও গ্যাস হারানোর কথা বলা হয়েছে।

তিতাসের এই পরিস্থিতি শক্তি খাতে অদক্ষতা এবং দুর্নীতির একটি চিত্র ফুটিয়ে তোলে, যা দ্রুত সমাধান প্রয়োজন বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন। তথ্যসূত্র: বিবিসি নিউজ বাংলা

দৈনিক সরোবর/এএস